Friday, December 16, 2022

Best physiotherapy & speech therapy related trips and treatment.

  

ফিজিওথেরাপি হোম কল সার্ভিসে রোগীর আগ্রহ বাড়ছে –

বিগত ১০ মাসে ফিজিও হোম কল সার্ভিসে চিকিৎসা করিয়ে ৩৫০ জন রোগী ভাল উপকার পেলেন । এর মধ্যে ৫৭ জন রোগী খুবই খারাপ অবস্থাতেও ভাল পরিষেবা  পেয়ে কিছুটা সুস্থ । হোম ভিজিট সার্ভিস এন্টারপ্রাইস শিলিগুড়িতে একটি অন লাইন পরিষেবা, এখানে  এই পরিষেবার শ্লোগানেই হল বাড়িতে ডাকুন , সুস্থও থাকুন । শুধু মোবাইলে নাম লিস্টিং করে রাখলেই পরিষেবা ঘরে বসেই পাওয়া যাবে । এখানে পাস করা ফিজিওথেরাপিস্ট , উন্নত আধুনিক মেশিন, সঠিক পরিষেবা এবং দাম সবই মধ্যবিত্তর নাগালের মধ্যে ।আগামীতে আরও ভাল পরিষেবার কথা মাথায় রেখে আরও একটি সংজ্জন থাকছে বডী ম্যসাজ । এটি একটি ভাল পরিষেবা এই শীতে রোগী ছাড়াও যাতে সাধারণ মানুষ সবাই সুস্থ থাকতে পারেন তার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা রইল । শীত শুরু হতে হতেই ত্বকের রুক্ষতা,ত্বক ফেটে যাওয়া, ত্বকের ঘা শুরু হয়ে যায় তবে এই সময় ম্যাসাজ একপ্রকার ঔষধের বিকল্প রোগ প্রতিশোধক উপায়। প্রতিদিন ম্যসাজ করালে ত্বকের রুক্ষতা কমে ত্বক স্বতেজ হয়ে আসে , মাংসপেশীর মধ্যে পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালন হবার ফলে পেশীতে টান ধরে না ব্যথাবেদনায় শীতে অনেক রোগীরাই কষ্ট পান তবে পর্যাপ্ত পরিমান রক্ত চলাচল হলে ব্যথা বেদনার থেকে মুক্ত থাকা যায় ঔষধ খাবার প্রয়োজন কম হয়ে আসে। বার্ধক্যজনিত কারণে শরীরের আভ্যন্তরীণ যন্ত্রপাতি খারাপের কারণে বিভিন্ন রোগের শিকার হতে পারেন তার মধ্যে ব্যথা বেদনা, অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কমজোর হয়ে যাওয়া , মাংস পেশীর শিথিলতা একটা চিন্তার কারন। প্রতিদিন ম্যসাজে শরীর মন করবে চনমনে, কেউ কেউ স্ট্যাডি করেও দেখেছেন দিনের কর্ম ব্যস্ততার পর বাড়ি ফিরে ঘণ্টা ম্যসাজ করিয়ে খুবই তারাতারি ঘুম এসে যায় এবং গভীর ঘুম পাওয়া যায় ঘুমের ভিতর অনেকের ম্যসল পুলিং হয় প্রতিদিনের তালিকায় ম্যসাজ রাখুন অনেক ভাল থাকবেন ম্যসাজের সময় মস্তিষ্কের মধ্যে প্রচুর পরিমান ফিল গুড হরমন ক্ষরণ হবার কারণে মানসিক চাপ , এঞ্জাইটি ডিসঅর্ডার, কিছুটা আরাম হয় ।




প্যানিকএটাক জটিল রোগ তৈরি করতে পারে ? কিভাবে সামলাবেন ?

একটি আকস্মিক ভয় যখন তিব্র আকার ধারণ করে যেমন- আসন্ন বিপদের অনুভূতি, আসন্ন মৃত্যু ভয়, নিজের প্রতি নিয়ন্ত্রন হারানোর ভয় ,হৃদ কম্পন বেড়েযাওয়া, পেটফাপা, বুক ব্যথা, গলায় শক্ত অনুভুতি, খাবার গিলতে অসুবিধা, অন্যন্য আক্রমনের তীব্র ভয় কিন্তু বাস্তবে কনও কারন নেই এই অবস্থা থাকে তখন তাকে প্যানিকএটাক বলে ভাবা হয়। হঠাৎশুরু হয়, যেকোনো সময় হতে পারে যেমন- গাড়ি চালাতে সময়, অনেক লোকের মাঝখানে এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায়ও ঘটতে পারে, কোন রখম সতর্কতা ছাড়াই ঘটে । আপনি এতটাই আক্রান্ত হতে পারেন যে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করা কঠিন ,ডাক্তারের কাছে যেতে বাধ্য হবেন, তাই যত তারাতারি মেডিসিন শুরু করা যায় অন্যন্য রোগের থেকে বাঁচাতে পারবেন। আপনার ডাক্তার কে সঠিক রিপোর্ট করুন। সুস্পষ্ট কারন ছাড়াও ফ্যামিলি  ইতিহাস থাকলেও হতে পারে তা ছাড়াও জীবনযাত্রা প্রণালী ,গুরুতর অসুস্থতা, প্রিয়জন বিয়োগ ,আঘাত মুলক ঘটনা, জীবন সংগ্রাম, বিবাহ  বিচ্ছেদ,শারীরিক ও মানষিক অশান্তি এইগুলো জড়িত থাকে। প্যানিকএটাক ডিসঅর্ডার কি কারণে ঘটে তার কিছু সম্ভাব্য কারণের উপর ডাক্তার বাবুরা চিকিৎসা করে থাকেন। পুরুষ এবং মহিলা দুজনেই আক্রান্ত হতে পারেন তবে মহিলারাই বেশী । দীর্ঘ কালীন সঠিক চিকিৎসা না করালে প্যানিকএটাক আপনার প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রেও এর প্রভাব পরতে পারে।