সঠিক পদ্ধতিতে মুখ স্টিম করুন-
ত্বকের রংবিবর্ণতা দূর করে ত্বক পরিষ্কার করে
মুখ স্টিম নেওয়ার উপকারিতার মধ্যে এটা একপ্রকার অন্যতম উপকার। এই পদ্ধতিতে মুখের রোমছিদ্রগুলো খুলে যায় আর ভেতরে জমে থাকা ধুলোময়লা, তেল আর ঘাম বেরিয়ে গিয়ে ত্বক একপ্রকার সজীবতা পায়। স্টিমিংয়ের ফলে ত্বকের ভেতর স্বাভাবিক হরমোন নিঃসরণ করতে পারে, ফলে ব্রণ বা আন্য সংক্রামনের ভয় থাকে না।
ব্ল্যাকহেডস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
এই পদ্ধতিতে নিয়মিত মুখে স্টিম করলে টাকাপয়সা খরচ না করেই
ঘরে বসেই ব্ল্যাকহেডস আর হোয়াইটহেডস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ব্ল্যাকহেডস আর হোয়াইটহেডসের
কারণে পিউম্পিলস গুলো ব্যথা হতে শুরু করে
তখন মুখে স্টিম নিলে রোমছিদ্রগুলো খুলে যায়, ভেতরে জমে থাকা ধুলোময়লাও বেরিয়ে আসে, মুখ হয়ে ওঠে ঝকঝকে পরিষ্কার। ফলে ব্ল্যাকহেডস আর থাকে না আপনার মুখে আসে এক মসৃণ, স্বচ্ছ আর উজ্জ্বল ভাব।
ত্বক নিষ্প্রভ আর শুষ্ক থেকে বাঁচার উপায়
জল্বায়ু পরিবর্তন ও সঠিক পরিচরচা না
হবার কারণে ত্বক নিষ্প্রভ আর শুষ্ক দেখায়। এরকম সমস্যায় মুখে স্টিম নিলে ত্বকের খুব উপকার হয়। স্টিম মুখের রোমছিদ্র খুলে দেয়, ঘাম হওয়া বাড়িয়ে দেয়। ফলে রক্তবাহী শিরাগুলো প্রসারিত হয়ে ওঠে এবং বেশি করে রক্ত সংবহন করে, অক্সিজেন পৌঁছে দেয়, ফলে আপনার ত্বক হয়ে ওঠে স্বাস্থ্যবান, তারুণ্য ।
ফেস মাস্কের কার্যকারিতা বারানর উপায়
ফেস মাস্কের সঙ্গে যোগ করুন মুখ স্টিমিংয়ের
ব্যবহার, এবং ফলাফল পান হাতে হাতে। ফেস মাস্ক লাগানোর পর মুখে স্টিম নিলে মুখের ফেস মাস্কের উপাদান গুল বিনা বাধায় ত্বকের গভীরে প্রবেশ করতে পারে। ফেস মাস্ক লাগানো অবস্থায় মুখে স্টিম নেওয়ার পর সবসময় ঠান্ডা জল দিয়ে ফেস মাস্ক ধুতে হবে এবং তারপর রোমছিদ্র সঙ্কুচিত করতে মুখে আর গলায় একটুকরো বরফ ঘষে নিন।
এই পদ্ধতিতে ব্রণ সারিয়ে
ফেলুন
কোনও অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে হঠাৎ ব্রণ বেরোলে মন খারাপ লাগা স্বাভাবিক এই পদ্ধতিতে আপনি নিরাপদে ব্রণর হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন, কোনও সংক্রমণ বা দাগও থাকে না। মুখে তিন থেকে চার মিনিট স্টিম নিন, আধ ঘণ্টা রাখুন, তারপর ব্রণর ওপর মিনিট পাঁচেক এক টুকরো বরফ ঘষে নিন। এতে ব্রণর ব্যথা কমবে, লালচেভাব, পুঁজ বেরিয়ে ত্বক সুস্থ হয়ে উঠবে।