Showing posts with label near me. Show all posts
Showing posts with label near me. Show all posts

Sunday, June 8, 2025

আপনার প্রিয়জনের কি স্ট্রোক হয়েছে ?



স্ট্রোকের পর জীবন থেমে যায় না, বরং শুরু হয় নতুন এক অধ্যায়। প্রিয়জনদের স্ট্রোকের পর শারীরিক অক্ষমতা, যেমন - হাঁটতে না পারা, হাত ব্যবহার করতে না পারা, অথবা কথা বলার সমস্যাএই সব তাদের দৈনন্দিন জীবনকে কঠিন করে তোলে।সঠিক ফিজিওথেরাপি, সঠিক সময়ে শুরু হলে তা আপনার প্রিয়জনের জীবনকে আবার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরিয়ে আনতে পারে।

আমাদের বিশেষত্ব কী?

আমরা রোগীকে তার নিজের বাড়িতেই রেখে  স্ট্রোক রিহাবিলিটেসান করাই ।

. ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা:

আমাদের অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টরা প্রতিটি রোগীর শারীরিক অবস্থা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী একটি সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করে সঠিক চিকিৎসা করেন। এটি শুধুমাত্র শারীরিক নয়, মানসিক এবং রোগীর পরিবেশ পরিস্থিতির  দিকগুলোও রোগীকে অনেক শান্তি দেয় এবং অতিদ্রুত সুস্থ  হয়ে উঠেন ।  

. আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি:

আমারা অত্যাধুনিক সরঞ্জাম এবং আধুনিক অভিজ্ঞ  কৌশল ব্যবহার করি, যা দ্রুত এবং কার্যকর এবং রোগীকে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। আমাদের ফোকাস থাকে পেশী শক্তি বৃদ্ধি, ভারসাম্য উন্নত করা, নড়াচড়ার ক্ষমতা বাড়ানো এবং দৈনন্দিন কাজগুলো আবার করার সক্ষমতা ফিরিয়ে আনার ওপর।

. বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধান:

আমাদের সাথে আছেন দীর্ঘ বছরের অভিজ্ঞ নিউরো- ফিজিওথেরাপিস্টরা, যারা স্ট্রোক রোগীকে পুনর্বাসনে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। তাদের তত্ত্বাবধানে আপনার প্রিয়জনকে আমরা দিব সঠিক চিকিৎসা ।

স্ট্রোক পুনর্বাসনের মাধ্যমে আপনার প্রিয়জন কী কী সুবিধা পাবেন?

  • পুনরুদ্ধার হবে হাঁটাচলার ক্ষমতা: আবার স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারবেন।
  • হাতের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: দৈনন্দিন কাজগুলো যেমন খাওয়া, পোশাক পরা আবার নিজেই করতে পারবেন।
  • ব্যালেন্স এবং কো-অর্ডিনেশন উন্নত হবে: পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমবে।
  • আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন: স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন।
  • এই শহরের সবচেয়ে উন্নত এবং সঠিক ফিজিও তে ১৫ দিনেই  হাতে হাতে চেলেঞ্জিং পরিসেবা নিন ।

বহু রোগী আমাদের চিকিৎসায় নতুন জীবন ফিরে পেয়েছেন। তাদের মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমরা গর্বিত। আর দেরি নয়! স্ট্রোকের পর যত তাড়াতাড়ি পুনর্বাসন শুরু করা যায়, ফলাফল তত ভালো হয়।

 

Tuesday, September 27, 2022

 




   ইনহেলার কিভাবে ব্যবহার করবেন ? 

ওষুধটি আপনার ফুসফুসে পৌঁছেছে তা নিশ্চিত করার জন্য ইনহেলার ব্যবহার করার সময় সঠিক কৌশল অপরিহার্য।

আপনার ডাক্তারের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন এবং আপনার ইনহেলারটি সরাসরি আপনার মুখের মধ্যে বা আপনার মুখ থেকে এক থেকে দুই ইঞ্চি দূরে, অথবা একটি স্পেসার সংযুক্তি দিয়ে ব্যবহার করুন।

সঠিক ইনহেলার ব্যবহারের জন্য এখানে ধাপগুলি হচ্ছে

মুখ থেকে ক্যাপটি সরান এবং কোন সমস্যা আছে কিনা দেখুন।

কয়েক সেকেন্ডের জন্য জোরে ইনহেলারটি ঝাঁকান।

একটি গভীর শ্বাস নিন এবং তারপর সম্পূর্ণরূপে শ্বাস ছাড়ুন।

দাঁড়ানো বা সোজা হয়ে বসার সময় ইনহেলার রেখে ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে শুরু করুন এবং বোতাম টিপুন। এটি চাপার পরে শ্বাস নেওয়া চালিয়ে যান।

থেকে ১০ সেকেন্ডের জন্য আপনার শ্বাস ধরে রাখুন, তারপর আপনার মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন।

আপনি যদি সফলভাবে ওষুধটি শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করেন তবে আপনার মুখে কোন শক্তিশালী রাসায়নিক স্বাদ লক্ষ্য করতে পারবেন না, যদিও সামান্য আফটারটেস্ট থাকা স্বাভাবিক।

হাঁপানির চিকিৎসার লক্ষ্য  কি ?

·         লক্ষণগুলি দেখা দিলে দ্রুত ভালো করা

·         উপসর্গ এবং আক্রমণ প্রতিরোধ করুন

·         আপনার ঘুম এবং কার্যকলাপের অবস্থার উন্নয়ন

হাঁপানির জন্য আপনার ডাক্তার যে চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন তা সম্ভবত আপনার বয়স, হাঁপানির ধরন, আপনার অবস্থার তীব্রতা এবং আপনার শরীর কীভাবে বিভিন্ন বিকল্প চিকিৎসা গুলিতে সাড়া দেয় তার উপর নির্ভর করবে। আপনার হাঁপানির উপসর্গ নিয়ন্ত্রণের জন্য সঠিক চিকিৎসার সন্ধানের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করার প্রয়োজন হতে পারে এবং আপনার জন্য কী কাজ করে তা সময়ের সাথে পরিবর্তন হতে পারে।

Wednesday, September 7, 2022

 

at home

বালিশের উচ্চতা ও কি সমস্যা হতে পারে ?

আমরা কেউই সারা রাত একভাবে ঘুমিয়ে থাকি না কখনো কাত হয়ে, চিত হয়ে, কখনও উপুড় হয়ে ঘুমই । অতিরিক্ত উঁচু অথবা নিচু বা একদম বালিশ ছাড়া কোনটাই সঠিক আরামদায়ক নয়। বালিশের উচ্চতা এমন হওয়া দরকার যাতে কাঁধ ও ঘাড় না বাঁকিয়ে সোজা ও সামন্তরাল থাকে । আপনি যদি একপাশে ফিরে শুয়ে থাকতে অভ্যস্ত হউন তাহলে বিছানাতে শোবার সময় মাপমত বালিশের উচ্চতা রেখে ঘুমন। যদি চিত হয়ে ঘুমতে ভালবাসেন তাহলে আপনার ঘার ও বালিসশের উচ্চতা সামন্তরালে রেখে দেখুন আরাম লাগছে কিনা!

বালিশ এমন ভাবে ব্যবহার করুন যেন শোবার সময় আপনার ঘাড় আরামদায়ক ভঙ্গিমায় থাকে । আপনার শারীরিক গঠন অনুযায়ী বালিশের ওজন এবং উচ্চতা নির্ভর করবে। যেসব বালিশ একদম নরম সেগুলো আপনার ঘাড়ের সঠিক অবস্থান নির্ণয় করেনা । কাত হয়ে শুলে দুটো হাঁটুর মাঝখানে আর একটি বালিশ রাখুন তাতে আপনার মেরুদণ্ড সামন্তরাল এবং আরাম থাকবে, কাত হয়ে শুলে মাথার বালিশ টা এমন পজিসানে রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথা সামন্তরাল থাকে। চিত হয়ে শুলে মাথার নীচে ২টি বালিশ কখনই দেয়া যাবেনা তাতে মাথা উঁচু হয়ে থাকবে এবং ঘাড়ে ব্যথা শুরু হতে পারে। উপুড় হয়ে শুলে বালিশের উচ্চতা কম রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথা একই সরলরেখায় থাকে। বালিশ বেশীদিন পুরান হয়ে গেলে পাল্টে ফেলুন।

 

Friday, July 1, 2022

 

                                                      physiotherapy & speech therapy

মনের জিম কোথায় আছে ? অসুস্থ মনেরও কি ব্যয়াম হয় ?       

এটাই ত চিন্তার বিষয় , উল্টো পাল্টা চিন্তাতেই দিন রাত বিভর হওয়া মন যে কিছুতেই বাগে আসেনা, মন যেখানে  যেতে চায় আপনি সেখানেই চলে যান, আপনি প্রকাশ্যে যতই তাকে গালাগালই দেন না কেন, মন কিন্ত তাকেই চায় কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক সবটাই তালগোল পাকান । মনটাকে নিয়ে  অনেকেই পাগল পাগল অবস্থার সম্মুখীন । লোককে পরামর্শ দেবার সময় বলতে দ্বিধা করিনা যে- বেশী চিন্তা করনা, দুশ্চিন্তা করনা, সবসময় পজিটিভ ভাব, মাথা ঠাণ্ডা রাখো এইসব ভাঁটের গল্প শুনিয়ে রাতের বেলায় নিজেই নিজেকে একই গোলক ধাঁধায় আটকে পড়াটাও আসলে একধরণের রোগ । আর এই রোগ থেকে বাঁচতেই ডাক্তারের শরণাপন্ন  তারপর গাঁদা গাঁদা  ঔষধের নেশায় বুঁদ থাকা । এই শক্তিশালী ভাবনাকে নিজের বসে আনাটাই আসল কেরামতি ,তবে তা তো এক দু  দিনের অভ্যসে সম্ভব নয়, দীর্ঘ দিনের অধ্যাবসায়ই সেটা সম্ভব হতে পারে।

মনে রাখা আর ভুলে যাওয়া এই দুটো প্রয়জনিয় কাজই কিন্তু মনের এই পার্ট থেকে চালিত হয় তাই কি মানে রাখবেন কি ভুলে যাবেন তার চাবিকাঠি নিজের কাছেই থাকা খুব জরুরি। এই দুর্বল যায়গা কে শক্তিশলী করার কিছু কিছু বিষয় আলোচনাতে রাখলাম-

সবার আগে খাবারের দিকে নজর দিন-

যাকিছু উত্তেজক মানে যা আপনার শরীরের উত্তেজনা বাড়ায় তা বন্ধ করুন না পারলে ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন , কারন শরীরের উত্তেজনাই মনের উত্তেজনা বাড়ায়। যেকোনো চাবানোর জিনিস  যেমন – সুপরই, চকলেট , চুইংগাম জাতীয় খাবার মুখে রাখতে পারেন , চাবানোতে অভ্যস্ত অনেক মানুষেরই ভাল ফল হয়েছে।

ব্যস্ত থাকুন –

নিজেকে উন্নয়ন মূলক কাজে ব্যস্ত রাখুন ,কিছুটা সময় আনন্দের জন্যও রাখুন তাতে ভাবনাগুলো কম থাকবে। ভাবনাগুলো যখন লাগাম ছাড়া তখন ধ্যান করা একদমই ভুল কাজ , যোগাসন করুন , প্রাণায়াম করুন, হাঁটুন অন্তত ২০ মিনিট।

ভাবনাগুলো যখন লাগাম ছাড়া-

শান্ত হয়ে নিরিবিলি একটি জায়গায় বসুন  ভাবুন আপনার চিন্তা গুলো কতটা যুক্তি যুক্ত এবং তার মুল্যয়ন সম্ভব কি না? সবচেয়ে ভাল হয় যদি ভাবনা গুল খাতায় লিখে ফেলেন এবং তার প্রতিকার কিভাবে সম্ভব। যদি মনে হয় সবটাই অপ্রয়োজনীয় তাহলে ১০০ থেকে ১ অথবা ১০০০ থেকে ১ উল্টো দিক থেকে বলার চেষ্টা করুন। উলটো দিক থেকে মনে করার চেষ্টা একটি কঠিন এক্সারসাইজ তাতে ব্রেইনের চিন্তা ভাবনার সেল গুলো কিছুটা স্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। কথায় বলে লোহা লোহায় কাটে । চিন্তা দিয়ে চিন্তাকে কাটুন।