Showing posts with label paralysis. Show all posts
Showing posts with label paralysis. Show all posts

Friday, July 18, 2025

স্বাস্থ্য বীমা সুরক্ষার কি প্রতিশ্রুতি !! নাকি কাগজপত্রের গোলকধাঁধা?



 বড় প্রশ্ন: -???

স্বাস্থ্য বীমা: সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি নাকি কাগজপত্রের গোলকধাঁধা?

স্বাস্থ্য বীমা কি সত্যিকারের যত্নের সুযোগ প্রদান করে, নাকি এটি এখনও সুপরিচিত এবং সুসংযুক্তদের জন্য একটি বিশেষাধিকার? 

গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হয়ে ফিজিও থেরাপি এড়িয়ে যাচ্ছেন? জানেন কি আপনার ধারণার চেয়েও বেশি খরচ হতে পারে ?

অনেক ক্লায়েন্ট দুর্ঘটনার পরে প্রকৃত ব্যথা অনুভব করেন কিন্তু চিকিৎসা বিলম্বিত করেন বা এড়িয়ে যান—বিশেষ করে ফিজিও থেরাপি। দুর্ভাগ্যবশত, বীমা কোম্পানিগুলি এই চিকিৎসা প্রণালীকে একটি বিব্রতকর পরিস্থিতি হিসেবে দেখে এবং আপনার দাবি কমাতে বা প্রত্যাখ্যান করতে এটি ব্যবহার করে। একটি বিপদজনক পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে , দাবি অনুমোদন বনাম প্রত্যাখ্যানের হার হাজার হাজার দাবি এখনও আংশিক নিষ্পত্তি ও দীর্ঘ টালবাহানার পর নিরাশ গ্রাহক স্বীকার হন     প্রযুক্তিগত প্রত্যাখ্যা্নে ।  

সমস্যা আরও আছে – 

ভুলবশত অথবা বিলম্বিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি—

A. বীমা থাকা সত্ত্বেও অনেক হাসপাতাল অগ্রিম আমানত, পূর্ব-অনুমোদন দাবি করে, অথবা ব্যাক-এন্ড বীমাকারীর ঝামেলার কারণে নগদহীন চিকিৎসা প্রত্যাখ্যান করে।

B. উপায়হীন অবস্থায় রোগীদের পকেট থেকে ঋণ নিতে হয় বা অর্থ প্রদান করতে হয়।

C. শহর বনাম গ্রামীণ বিভাজন শহরাঞ্চলে নেটওয়ার্ক হাসপাতাল এবং ডিজিটাল দাবি ব্যবস্থা উপভোগ করা হয় তারফলে -গ্রামীণ গ্রাহকরা প্রায়শই সমস্যার সম্মুখীন হন । 

D. কোনও কাছাকাছি তালিকাভুক্ত হাসপাতাল না থাকার কারণে  অথবা প্রাপ্যতা সম্পর্কে কম সচেতনতা থাকায়,  কাগজপত্রের জমা বিলম্বিত বা অস্বীকৃত ফলাফলই হয় বিশেষ প্রতিদান । 

E. সবিশেষে বলি – রোগ এবং রুগী তাঁর পরিবার সহ ধর- পরাইয়া মরে । 


Sunday, June 8, 2025

আপনার প্রিয়জনের কি স্ট্রোক হয়েছে ?



স্ট্রোকের পর জীবন থেমে যায় না, বরং শুরু হয় নতুন এক অধ্যায়। প্রিয়জনদের স্ট্রোকের পর শারীরিক অক্ষমতা, যেমন - হাঁটতে না পারা, হাত ব্যবহার করতে না পারা, অথবা কথা বলার সমস্যাএই সব তাদের দৈনন্দিন জীবনকে কঠিন করে তোলে।সঠিক ফিজিওথেরাপি, সঠিক সময়ে শুরু হলে তা আপনার প্রিয়জনের জীবনকে আবার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরিয়ে আনতে পারে।

আমাদের বিশেষত্ব কী?

আমরা রোগীকে তার নিজের বাড়িতেই রেখে  স্ট্রোক রিহাবিলিটেসান করাই ।

. ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা:

আমাদের অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টরা প্রতিটি রোগীর শারীরিক অবস্থা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী একটি সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করে সঠিক চিকিৎসা করেন। এটি শুধুমাত্র শারীরিক নয়, মানসিক এবং রোগীর পরিবেশ পরিস্থিতির  দিকগুলোও রোগীকে অনেক শান্তি দেয় এবং অতিদ্রুত সুস্থ  হয়ে উঠেন ।  

. আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি:

আমারা অত্যাধুনিক সরঞ্জাম এবং আধুনিক অভিজ্ঞ  কৌশল ব্যবহার করি, যা দ্রুত এবং কার্যকর এবং রোগীকে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। আমাদের ফোকাস থাকে পেশী শক্তি বৃদ্ধি, ভারসাম্য উন্নত করা, নড়াচড়ার ক্ষমতা বাড়ানো এবং দৈনন্দিন কাজগুলো আবার করার সক্ষমতা ফিরিয়ে আনার ওপর।

. বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধান:

আমাদের সাথে আছেন দীর্ঘ বছরের অভিজ্ঞ নিউরো- ফিজিওথেরাপিস্টরা, যারা স্ট্রোক রোগীকে পুনর্বাসনে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। তাদের তত্ত্বাবধানে আপনার প্রিয়জনকে আমরা দিব সঠিক চিকিৎসা ।

স্ট্রোক পুনর্বাসনের মাধ্যমে আপনার প্রিয়জন কী কী সুবিধা পাবেন?

  • পুনরুদ্ধার হবে হাঁটাচলার ক্ষমতা: আবার স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারবেন।
  • হাতের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: দৈনন্দিন কাজগুলো যেমন খাওয়া, পোশাক পরা আবার নিজেই করতে পারবেন।
  • ব্যালেন্স এবং কো-অর্ডিনেশন উন্নত হবে: পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমবে।
  • আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন: স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন।
  • এই শহরের সবচেয়ে উন্নত এবং সঠিক ফিজিও তে ১৫ দিনেই  হাতে হাতে চেলেঞ্জিং পরিসেবা নিন ।

বহু রোগী আমাদের চিকিৎসায় নতুন জীবন ফিরে পেয়েছেন। তাদের মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমরা গর্বিত। আর দেরি নয়! স্ট্রোকের পর যত তাড়াতাড়ি পুনর্বাসন শুরু করা যায়, ফলাফল তত ভালো হয়।

 

Wednesday, September 7, 2022

 

at home

বালিশের উচ্চতা ও কি সমস্যা হতে পারে ?

আমরা কেউই সারা রাত একভাবে ঘুমিয়ে থাকি না কখনো কাত হয়ে, চিত হয়ে, কখনও উপুড় হয়ে ঘুমই । অতিরিক্ত উঁচু অথবা নিচু বা একদম বালিশ ছাড়া কোনটাই সঠিক আরামদায়ক নয়। বালিশের উচ্চতা এমন হওয়া দরকার যাতে কাঁধ ও ঘাড় না বাঁকিয়ে সোজা ও সামন্তরাল থাকে । আপনি যদি একপাশে ফিরে শুয়ে থাকতে অভ্যস্ত হউন তাহলে বিছানাতে শোবার সময় মাপমত বালিশের উচ্চতা রেখে ঘুমন। যদি চিত হয়ে ঘুমতে ভালবাসেন তাহলে আপনার ঘার ও বালিসশের উচ্চতা সামন্তরালে রেখে দেখুন আরাম লাগছে কিনা!

বালিশ এমন ভাবে ব্যবহার করুন যেন শোবার সময় আপনার ঘাড় আরামদায়ক ভঙ্গিমায় থাকে । আপনার শারীরিক গঠন অনুযায়ী বালিশের ওজন এবং উচ্চতা নির্ভর করবে। যেসব বালিশ একদম নরম সেগুলো আপনার ঘাড়ের সঠিক অবস্থান নির্ণয় করেনা । কাত হয়ে শুলে দুটো হাঁটুর মাঝখানে আর একটি বালিশ রাখুন তাতে আপনার মেরুদণ্ড সামন্তরাল এবং আরাম থাকবে, কাত হয়ে শুলে মাথার বালিশ টা এমন পজিসানে রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথা সামন্তরাল থাকে। চিত হয়ে শুলে মাথার নীচে ২টি বালিশ কখনই দেয়া যাবেনা তাতে মাথা উঁচু হয়ে থাকবে এবং ঘাড়ে ব্যথা শুরু হতে পারে। উপুড় হয়ে শুলে বালিশের উচ্চতা কম রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথা একই সরলরেখায় থাকে। বালিশ বেশীদিন পুরান হয়ে গেলে পাল্টে ফেলুন।

 

Friday, July 1, 2022

 

                                                      physiotherapy & speech therapy

মনের জিম কোথায় আছে ? অসুস্থ মনেরও কি ব্যয়াম হয় ?       

এটাই ত চিন্তার বিষয় , উল্টো পাল্টা চিন্তাতেই দিন রাত বিভর হওয়া মন যে কিছুতেই বাগে আসেনা, মন যেখানে  যেতে চায় আপনি সেখানেই চলে যান, আপনি প্রকাশ্যে যতই তাকে গালাগালই দেন না কেন, মন কিন্ত তাকেই চায় কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক সবটাই তালগোল পাকান । মনটাকে নিয়ে  অনেকেই পাগল পাগল অবস্থার সম্মুখীন । লোককে পরামর্শ দেবার সময় বলতে দ্বিধা করিনা যে- বেশী চিন্তা করনা, দুশ্চিন্তা করনা, সবসময় পজিটিভ ভাব, মাথা ঠাণ্ডা রাখো এইসব ভাঁটের গল্প শুনিয়ে রাতের বেলায় নিজেই নিজেকে একই গোলক ধাঁধায় আটকে পড়াটাও আসলে একধরণের রোগ । আর এই রোগ থেকে বাঁচতেই ডাক্তারের শরণাপন্ন  তারপর গাঁদা গাঁদা  ঔষধের নেশায় বুঁদ থাকা । এই শক্তিশালী ভাবনাকে নিজের বসে আনাটাই আসল কেরামতি ,তবে তা তো এক দু  দিনের অভ্যসে সম্ভব নয়, দীর্ঘ দিনের অধ্যাবসায়ই সেটা সম্ভব হতে পারে।

মনে রাখা আর ভুলে যাওয়া এই দুটো প্রয়জনিয় কাজই কিন্তু মনের এই পার্ট থেকে চালিত হয় তাই কি মানে রাখবেন কি ভুলে যাবেন তার চাবিকাঠি নিজের কাছেই থাকা খুব জরুরি। এই দুর্বল যায়গা কে শক্তিশলী করার কিছু কিছু বিষয় আলোচনাতে রাখলাম-

সবার আগে খাবারের দিকে নজর দিন-

যাকিছু উত্তেজক মানে যা আপনার শরীরের উত্তেজনা বাড়ায় তা বন্ধ করুন না পারলে ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন , কারন শরীরের উত্তেজনাই মনের উত্তেজনা বাড়ায়। যেকোনো চাবানোর জিনিস  যেমন – সুপরই, চকলেট , চুইংগাম জাতীয় খাবার মুখে রাখতে পারেন , চাবানোতে অভ্যস্ত অনেক মানুষেরই ভাল ফল হয়েছে।

ব্যস্ত থাকুন –

নিজেকে উন্নয়ন মূলক কাজে ব্যস্ত রাখুন ,কিছুটা সময় আনন্দের জন্যও রাখুন তাতে ভাবনাগুলো কম থাকবে। ভাবনাগুলো যখন লাগাম ছাড়া তখন ধ্যান করা একদমই ভুল কাজ , যোগাসন করুন , প্রাণায়াম করুন, হাঁটুন অন্তত ২০ মিনিট।

ভাবনাগুলো যখন লাগাম ছাড়া-

শান্ত হয়ে নিরিবিলি একটি জায়গায় বসুন  ভাবুন আপনার চিন্তা গুলো কতটা যুক্তি যুক্ত এবং তার মুল্যয়ন সম্ভব কি না? সবচেয়ে ভাল হয় যদি ভাবনা গুল খাতায় লিখে ফেলেন এবং তার প্রতিকার কিভাবে সম্ভব। যদি মনে হয় সবটাই অপ্রয়োজনীয় তাহলে ১০০ থেকে ১ অথবা ১০০০ থেকে ১ উল্টো দিক থেকে বলার চেষ্টা করুন। উলটো দিক থেকে মনে করার চেষ্টা একটি কঠিন এক্সারসাইজ তাতে ব্রেইনের চিন্তা ভাবনার সেল গুলো কিছুটা স্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। কথায় বলে লোহা লোহায় কাটে । চিন্তা দিয়ে চিন্তাকে কাটুন।

Wednesday, June 22, 2022

                                         Physiotherapy & speech therapy

জিম না যোগ আসন কোনটা বেশী ভালো ?

আজকাল শরীরকে আকর্ষণীয় করে তলার জন্য জিমের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে বিশেষ করে পুজার আগে যেমন- দুর্গাপূজা ,সরস্বতী পূজা অথবা ঈদএর ৩মাস আগে থেকেই জিমে লিস্টিং বেড়ে যায় তার পর বেশ কিছুদিন  সেই প্রভাব চলতে থাকে আবার কেউ মোটা হয়ে যাচ্ছেন মনে করে জিমে গিয়ে নাম লেখান, কেউ কেউ চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছেন তার ভয়ে জিমে নাম লিখিয়েছেন কিন্তু তাদের মধ্যে খুবই কম সংখ্যক পুরুষ মহিলাই থাকেন যারা শরীরচর্চা করাটাকেই  ভাল থাকার উপায় মনে করেন।

কিন্তু কোন শরীরচর্চা করবেন  জিম নাকি যোগ আসন ?

প্রথমেই বলি শরীরচর্চা হল একপ্রকার দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা এটা ৩মাস বা ৬মাসের কোন কোর্স হয়না, আপনার শরীরে পরিবর্তন আসতে যথেষ্ট সময়ের দরকার এবং তা ধীরে ধীরে আসতে থাকে যথেষ্ট ধৈরযশক্তি না থাকলে জিম অথবা যোগ কওনটাই হবেনা। যারা জিম করবেন ভাবছেন তাদের বলি সবার আগে আপনার পরিকল্পনা ঠিক করুন যে আপনি কি প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন ? নাকি দৈহিক সৌন্দর্য রুপায়ন করবেন ?

প্রথম প্রথম শরীরে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক ব্যপার শরীরচর্চা প্রতিনিয়ত চলতে থাকলে ব্যথা চলে যায়। শুরুতে অল্প ভলুউমে ট্রেনিং শুরু করুন তাতে ব্যথা কম হবে, শরীরকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দিন রাতে ভালকরে ঘুমন, পর্যাপ্ত জল পান করুন, বালন্স ডাইট খুবই দরকার। প্রতিদিন ব্যয়াম করার থেকে একদিন অন্তর অন্তর ব্যয়াম করা অনেকবেশি লাভদায়ক, তাতে শরীরের পর্যাপ্ত বিশ্রাম হয় এবং পেশী ও সুগঠিত হয়। কনওরখম স্টেরয়েড ছাড়াই সঠিক পধ্যতিতে ব্যয়াম করলেও দৈহিক সৌন্দর্য রুপায়ন সম্ভব । তাছাড়া স্টেরয়েডের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে ।  ফ্রি-হান্ড ব্যয়াম করলেও শরীর যথেষ্ট ভাল থাকে এবং সুন্দর ফিট থাকা যায়, অতিরিক্ত ওজন নিয়ে ব্যয়াম করা থেকে বিরত থাকুন ।

যোগ ব্যয়াম যারা করবেন বা করছেন তাঁদের কিছু কথা মনে রাখার দরকার –

অনেকেই ভাবেন ব্যয়ামের কনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না, যোগ ব্যয়াম করা মানে কিন্তু ফ্যসান-ফ্যান্টাসি নয় অথবা ছাদে পায়চারি করার মত সাধারণ প্রণালীও নয় এটাএকপ্রকার চিকিৎসা প্রণালী, তাই সবকিছু বুঝে এর প্রয়োগ প্রণালী হওয়া উচিৎ। বাচ্ছা, বুড়ো, রোগী, পুরুষ- মহিলা সবার জন্য একই আসন নয় বিপদ হবার আশঙ্কা অধিক, শুরুতে ৭-৮ টির বেশি আসনের দরকার পরেনা, বয়সের সাথে সাথে  আসনের ও বিভাগ, প্রয়োগ পদ্ধতি আলাদা হয়ে থাকে, প্রতিটি আসনের পর একটি করে বিরতি দেয়া দরকার, শবাসনও একপ্রকার আসন এবং তারও একটা বিশেষ গুরুত্ত আছে,

কখন, কোথায় যোগ ব্যয়াম করবেন ?

সকাল সন্ধ্যা যেকোনো সময় করা যায় ভরা পেটে অথবা খালি পেটে না করাই ভাল। খালি মাঝেতে ব্যয়াম করা কখনই উচিৎ নয় যেকোনো সময় শরীরে ব্যথা লাগতে পারে, আজকাল ভাল ভাল মট্রেস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো অনেক আরামদায়ক। যোগ ব্যয়াম যেকোনো জায়গাতেই করা যায় তবে জায়গাটা খোলামেলা এবং শান্ত পরিবেশ হলেই ভাল। 

সবচেয়ে ভাল হয় কনও যোগশিক্ষকের পরামর্শ মেনে প্রয়োগ করা। ভাল যোগশিক্ষকেরা আপনার শরীরের সমস্ত পরীক্ষা করে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

Tuesday, April 26, 2022

 

আপনার কি মানসিক চাপ বেড়ে গেছে ? সারা দিন ম্যজমেজে , ঘুম ঘুম মনে হছে

কাজ করতে গিয়ে ভুলে যাচছেন  ? শরীরের কর্মক্ষমতা কমে গেছে ?

best physiotherapy
১৫ মিনিটের ভাত ঘুমেই ফিরিয়ে দিতেপারে সকল সমস্যার সমাধান। কি ভাবে ?  বাঙ্গালির এই ভাত ঘুম যতই হাসির কারণ হউক না কেন তা কিন্তু অনেক উপকারী । সম্প্রীতি গবেষণায় উঠে এসেছে অনেক চমকপ্রদ তথ্য । ১৫ মিনিট ঘুম দিতে পারে অতিরিক্ত ২ ঘণ্টা তরতাজা কাজের পরিবেশ । কাজ করতে করতে ঘুম এবং ক্লান্তি বোধ করা স্বাভাবিক ব্যাপার কেউ কেউ তরতাজা  অনুভব করার জন্য চা বা কফি পান করে থাকেন কিন্তু গবেষণায় পাওয়া যায় দুপুরে খাবার পর ১৫ মিনিট ভাত ঘুম দিন, তাতে খাবার ঠিক মতো হজম হবে, পেটে গ্যস হবে না, মাথা কাজের চাপ থেকে মুক্ত হয়ে আসবে, রাগ, বিরক্তি , হতাশের, ঔষধ আর কত খাবেন ? একবার করেই দেখুন যদি উপকার পান । আজকাল সুখের ঠিকানা কেউ জানেনা দিবা নিদ্রায় যদি একটু সুখ আসে তাতে ক্ষতি কি ? মস্তিস্ক যখন ক্লান্ত হয়ে যায় তখন কনও  কিছুই করা যায়না একবার ভাত ঘুমে নিজেকে চনমনে করে নিন। কারণ জোর করে  কনও কাজ করতে গেলেই ভুল ভ্রান্তি বাড়তে থাকে , নূতন ভাবনার অগ্রগতির জন্য ভাত ঘুমের একটা ভুমিকা অবশ্যই আছে। যাদের রাতে ভাল ঘুম হয় না তাদের জন্য ও ভাত ঘুমের উপকারিতা অনেক, তাতে স্ট্রোকের বিপদ অনেকটাই কমে যায়। অতিরিক্ত কাজের চাপে যারা মুখের উজ্জল্যতা কমিয়ে ফেলেছেন তারা দুপুরে খাবার পর অন্তত ২০ মিনিট ভাতঘুম দিন।  ১৫ দিনেই মুখের সৌন্দর্যর প্রত্যাবর্তন ঘটবে ।  তবে সময় মত খাওয়া-দাওয়া করাটা খুবই  জরুরি।  

Tuesday, February 15, 2022

 


লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে আক্রান্ত হলে কি হয়?

সকালে ঘুম থেকে উঠলে পিঠ ও কোমর জুরে ব্যথা, পাশ ফিরতে এবং চলতে অসুবিধা, কখনও কখনও ব্যথা পায়ে নেমে যায়। অবহেলা করলে এই ব্যথা হিপ এবং কোমরের হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। বয়স বারার সাথে  সাথে চলা ফেরা বন্ধ হতে শুরু করে এবং  রোগ জটিল আকার ধারণ করে, কিছুদিন চিকিৎসা করাতে হয় ।

লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে লক্ষন গুলো কিরখম হয়?

পিঠ থেকে কমরে ব্যথা ক্রমশ বারতেই থাকছে, চাপ পড়লেই কনকনে ব্যথা, হাঁটতে খুব কষ্ট হচ্ছে, পা অসাড় হয়ে যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে শিরদাঁড়াতে সংক্রামণ শুরু হতে পারে।  

কোমর ব্যথা স্লিপ ডিক্সের কারণেও হতে পারে?

হঠাৎ করে ভারী জিনিস উঠানোর কারনেও কমরে ব্যথা হতে পারে। এমন হলে স্লিপ ডিক্সের কারণও সন্দেহের তালিকায় চলে আসে ।এমন ব্যথা হঠাৎ করেই শুরু হয় , এই সমস্যা নার্ভের উপর চাপের কারণে হয়। শুয়ে পা উঠাতে কষ্ট হয় এবং পায়ে ঝিন ঝিন বোধ থাকে, কাজেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা খুবই জরুরি।

লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে টেস্টিং কি কি করা হয়ে থাকে ?

লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে চিকিৎসার সুবিধার জন্য এক্সরে, স্কেনিং, এম,আর আই, এবং যে কোন পেথলজি পরিক্ষার জন্য রেফার করতে পারেন।