ফিজিওথেরাপি করেও কমরে ব্যথা কমছে না ? তাহলে তো চিন্তার ব্যাপার এখুনি জানুন-
অনেকক্ষণ অফিসে বসে কাজ করছেন ? হঠাৎ করে ভারী জিনিস তুলতেই কোমরে লেগে গে ল ? অথবা ঘুমের ঘোড়ে ? যেমনই হউক কখন ও কারও না কারও হয়ে থাকে , সাধারারনত ২৫ থেকে ৩৫ বয়সী পুরুষ ও মহিলারা ই বেশী আক্রান্ত হন। সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা শুয়ে পাশ ফিরতে গেলে, উঠতে- বসতে তার সাথে কখনো কখনো পায়ের জোড় কমে যাওয়া শুরুহয় । অধিকাংশ ক্ষেএে চিন্তার কোন কারণ হয় না, ফিজিও ডাক্তার বাবুরা অতি শিঘ্র্র্রই আপনাকে রোগ মুক্ত করে দিতে পারেন, তবে এইধরনের ব্যথা অ চিকিৎসায় জটিল আকার ধারণ করে অবহেলা করলেই বিপদ। ফিজিও থেরাপি করেও কমতে না চাইলে সাবধান হয়ে যান।
দীর্ঘ
অভিজ্ঞতা
থেকে
অনেক
চিকিৎসকই
বলেন-
এমন
লক্ষনের
পিছনে
স্লিপ
ডিকস,
ডিক্স
প্রলাপ্স,
স্পন্ডাইলিটিস,স্পন্ডাইললিস্থিসিস,
স্পিনা
বাইফিডা,
পেল্ভিস
ইনফ্লামেট্রি
ডিজিস
এর
মত
ভয়ঙ্কর
কিছু
লুকিয়ে
থাকতে
পারে।
কোন কোন ব্যথা দ্রুত সেরেযায় ?
সাধারনত- খিঁচ ধরা ব্যথা দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে অথবা শোয়ার কারনে ব্যথা, হঠাৎ ঝা্টকা লেগে যাওয়া, পড়ে গিয়ে ব্যথা, হাল্কা
স্পন্ডাইলিটিস
কারনে ব্যথা গুলো তারাতারি সেরে যায়।
ডিস্কের চাপ শিরায়
পড়লে
কোমর
থেকে
পায়ের
দিকে
নামতে
থাকে।
পা
ঝিনঝিন
করতে
থাকে।
শুয়ে
পড়ার
পর
পা
তুলতে
গেলে
খুবই
কষ্ট
হয়।
নার্ভের
উপর
চাপ
পড়ে।
অধিকাংশ ক্ষেএে প্রয়োজনীয়
চিকিৎসা
খুবই
জরুরি।
ফিজিওথেরাপিস্টরা চিকিৎসার সুবিধার জন্য এক্সরে, স্কেনিং, এম,আর আই, যে কোন পেথলজি পরিক্ষার জন্য রেফার করতে পারেন।
Thanks for sharing: digital marketing company in siliguri
ReplyDelete