বাড়িতে বসে অফিসের চাপ নিতে নিতে কোমরে ব্যথা হওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার ৯০ শতাংশ
মানুষের এইরখম হওয়াই স্বাভাবিক। ব্যথার ঔষধ
আর মলম লাগিয়ে অনেক অংশে কমেও যায় কিন্তু যদি
না কমে তাহলে অবশ্যই চিন্তার কারণ। ১০-১৫ দিনের ফিজিও করেও কনও উপকার হচ্চে না এমন ব্যথার আরালে লুকিয়ে থাকতে পারে স্পন্ডাইলিটিস
।এখন ইস্কুল ছাত্র- ছাত্রি থেকে শুরু করে অফিস কর্মী সবাই এই রোগের লিপিবদ্ধ রোগী।
লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে আক্রান্ত
হলে কি হয়?
সকালে ঘুম থেকে উঠলে পিঠ ও কোমর জুরে
ব্যথা, পাশ ফিরতে এবং চলতে অসুবিধা, কখনও কখনও ব্যথা পায়ে নেমে যায়। অবহেলা করলে এই
ব্যথা হিপ এবং কোমরের হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। বয়স বারার সাথে সাথে চলা ফেরা বন্ধ হতে শুরু করে এবং রোগ জটিল আকার ধারণ করে, কিছুদিন চিকিৎসা করাতে
হয় ।
লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে লক্ষন
গুলো কিরখম হয়?
পিঠ থেকে কমরে ব্যথা ক্রমশ বারতেই থাকছে,
চাপ পড়লেই কনকনে ব্যথা, হাঁটতে খুব কষ্ট হচ্ছে, পা অসাড় হয়ে যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে শিরদাঁড়াতে
সংক্রামণ শুরু হতে পারে।
কোমর ব্যথা স্লিপ ডিক্সের কারণেও
হতে পারে?
হঠাৎ করে ভারী জিনিস উঠানোর কারনেও কমরে
ব্যথা হতে পারে। এমন হলে স্লিপ ডিক্সের কারণও সন্দেহের তালিকায় চলে আসে
।এমন ব্যথা হঠাৎ করেই শুরু হয় , এই সমস্যা নার্ভের উপর চাপের কারণে হয়। শুয়ে পা উঠাতে
কষ্ট হয় এবং পায়ে ঝিন ঝিন বোধ থাকে, কাজেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা খুবই জরুরি।
লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে টেস্টিং
কি কি করা হয়ে থাকে ?
লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে চিকিৎসার সুবিধার জন্য
এক্সরে, স্কেনিং, এম,আর আই, এবং যে কোন পেথলজি পরিক্ষার জন্য রেফার করতে পারেন।
লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে চিকিৎসা
কে করেন ?
যে কনও জেনারেল ফিজিসিয়ান, অরথপেডিক,
নিউরোলজিস্ট অথবা ফিজিওথেরাপিস্ট আপনার চিকিৎসা করতে পারেন ।
No comments:
Post a Comment