আপনি কি অল্পতেই হাঁপিয়ে যান ? তাহলে এক্ষুনি জানুন-
সাধারণত শরীরে ঠিকঠাক রক্ত চলাচল নাহলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অক্সিজেন পায়
না,তাই
হাঁপ
ধরে।
কিন্তু
হাঁপ
ধরার
সাথে
সাথে
শ্বাস নিতে কষ্ট হলে,দম আটকে আসলে,পেটের উপরের অংশ,কাঁধ,পিঠ ব্যথা,অতিরিক্ত ঘাম হওয়া,অল্পতেই হাঁপিয়ে গেলেও দুশ্চিন্তার কারণ রয়েছে এবং যদি বুকে ব্যথা বা চাপ লাগার মতো অনুভূতি থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানান। কারণ হাঁপ ধরার সাথে সাথে হৃদরোগের আশঙ্কা জড়িত হতে পারে,যাদের উচ্চ রক্ত
চাপ আছে তাঁদের হার্ট অ্যাটাক যে কনও বয়সে হতে পারে। অধিক বয়স,উচ্চ রক্ত চাপের
সমসসা,কোলেস্টেরল,অতিরিক্ত মেদ,অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা,বেলাগাম খাদ্য
অভ্যাস, মানসিক চাপ এইগুলো প্রধান কারন। মানসিক অবসাদ ও হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ। কখনো কখনো বোঝা যায়না হার্টঅ্যাটাক হয়েছে কিনা তাই নিজে নিজে কোন
সিদ্ধান্তে
না
গিয়ে
চিকিৎসকের
পরামর্শ
খুবই
প্রয়োজন।
হৃদরোগ
বিশেষজ্ঞরা
বলেন
দুর্বলতা
এবং
ঘন
ঘন
শ্বাসপ্রশ্বাসের
সমস্যা
হার্টঅ্যাটাকের
প্রাথমিক
লক্ষণ।বেশিরভাগ
আক্রান্তরই
বদহজমের
সমস্যা
দেখা
দেয়।
এছাড়াও
বুক
জ্বালা
যা
আমরা
অনেকে
স্বাভাবিক
বদহজমের
সমস্যা
ভেবে
অবহেলা
করি,
তা-ও হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। হঠাৎ বমি বমি ভাব কোন কারন ছাড়াই মাথা ঘুরানো বিষয়গুলি অবহেলা করবেন না।
প্রতিরোধের
উপায়-
পর্যাপ্ত
ঘুমের
দরকার
ফলে
স্বাস্থ্য
ভালো
থাকে।
নুন
খাওয়ার
পরিমাণ
কমিয়ে
দিন,অধিক
পরিমাণে
নুন
খেলে
রক্তচাপ
বেড়ে
যেতে
পারে। প্রতিদিন
হাঁটুন
অন্তত
২০
মিনিট,দিনের
একটা
সময়
ভালো
লাগার
মতো
আনন্দের
পরিবেশে
বিচরণ
করুন।