Monday, September 19, 2022

 


                                                 উচ্চ রক্ত চাপ হলে কী কী হয় ?

 

সাধারণত অনেকেই কনও সমস্যা অনুভব করেনা , এটি একপ্রকার নীরব পরিস্থিতি কিন্তু হঠাৎ করেই সমস্যা শুরু হয়ে  যায় । মাঝে মাঝে মাথা ব্যথা,মাথা ঘোরা , নাক দিয়ে রক্ত পড়া, বুকে চাপ ধরা , অনিদ্রা , এই গুলই উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রয়োজন । আপনার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হয়েছে কিনা তা পরিমাপ করা একান্ত প্রয়োজন ।
এই রক্ত চাপ দুই ভাবে হতে পারে- [১] জন্মগত , মানে কিছু রোগী উত্তরধিকার সুত্রে উচ্চ রক্তচাপের শিকার হন , [২] আবার কেউ স্বাভাবিক ভাবে অথবা অনিয়ন্ত্রিত খাওয়াদাওয়া, জীবনযাত্রা প্রণালী কারণে  উচ্চ রক্তচাপের শিকার হন । বেশীরভাগ রোগীই আজকাল ২নং কারণের ভুক্তভুগী ।

 শারীরিক ক্রিয়াকলাপের অভাব এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ আপনার শরীর ও মনের উপর চাপ পরতে পারে , কখনো কখনো বার্ধক্যজনিত কারণে  আভ্যন্তরীণ যন্ত্রপাতি খারাপের কারণে এই রোগের শিকার হতে পারেন । শরীরের লবন ও জলের তারতম্য ঘটার কারনেও উচ্চ রক্তচাপের শিকার হতে পারেন  অথবা অতিরিক্ত ওজন বড়ে যাবার কারণে বিপদের ঝুঁকি থেকেই যায় ।
 উচ্চ রক্তচাপের কারণে আপনার ডাক্তারবাবু অনেকগুলো পরীক্ষাও করাতে পারেন, যেমন- ই সি জি , কারডিওগ্রাম ,রক্ত পরীক্ষা , প্রসাব পরীক্ষা , আল্ট্রা সাউন্ড , ইত্যাদি । একজন ব্যক্তির সাধারণ রক্ত চাপের পরিমাণ  ১২০/৮০ mmhg হয় I

উচ্চ রক্তচাপের জন্য ঔষধের পাশাপাশি বিকল্প ব্যবস্থা ও নেয়া দরকার যেমন – সঠিক ছন্দ ময় জীবনযাত্রা আপনার হার্ট কে ভাল রাখবে ,  নিরামিষ এবং সহজপাচ্য খাবার সংখ্যা বাড়িয়ে আমিষ কম করতে পারেন , সোডিয়াম এবং সুগার যত কম অথবা  না এর বরাবর করে ফেলুন ।





Wednesday, September 7, 2022

 

at home

বালিশের উচ্চতা ও কি সমস্যা হতে পারে ?

আমরা কেউই সারা রাত একভাবে ঘুমিয়ে থাকি না কখনো কাত হয়ে, চিত হয়ে, কখনও উপুড় হয়ে ঘুমই । অতিরিক্ত উঁচু অথবা নিচু বা একদম বালিশ ছাড়া কোনটাই সঠিক আরামদায়ক নয়। বালিশের উচ্চতা এমন হওয়া দরকার যাতে কাঁধ ও ঘাড় না বাঁকিয়ে সোজা ও সামন্তরাল থাকে । আপনি যদি একপাশে ফিরে শুয়ে থাকতে অভ্যস্ত হউন তাহলে বিছানাতে শোবার সময় মাপমত বালিশের উচ্চতা রেখে ঘুমন। যদি চিত হয়ে ঘুমতে ভালবাসেন তাহলে আপনার ঘার ও বালিসশের উচ্চতা সামন্তরালে রেখে দেখুন আরাম লাগছে কিনা!

বালিশ এমন ভাবে ব্যবহার করুন যেন শোবার সময় আপনার ঘাড় আরামদায়ক ভঙ্গিমায় থাকে । আপনার শারীরিক গঠন অনুযায়ী বালিশের ওজন এবং উচ্চতা নির্ভর করবে। যেসব বালিশ একদম নরম সেগুলো আপনার ঘাড়ের সঠিক অবস্থান নির্ণয় করেনা । কাত হয়ে শুলে দুটো হাঁটুর মাঝখানে আর একটি বালিশ রাখুন তাতে আপনার মেরুদণ্ড সামন্তরাল এবং আরাম থাকবে, কাত হয়ে শুলে মাথার বালিশ টা এমন পজিসানে রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথা সামন্তরাল থাকে। চিত হয়ে শুলে মাথার নীচে ২টি বালিশ কখনই দেয়া যাবেনা তাতে মাথা উঁচু হয়ে থাকবে এবং ঘাড়ে ব্যথা শুরু হতে পারে। উপুড় হয়ে শুলে বালিশের উচ্চতা কম রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথা একই সরলরেখায় থাকে। বালিশ বেশীদিন পুরান হয়ে গেলে পাল্টে ফেলুন।

 

Friday, July 1, 2022

 

                                                      physiotherapy & speech therapy

মনের জিম কোথায় আছে ? অসুস্থ মনেরও কি ব্যয়াম হয় ?       

এটাই ত চিন্তার বিষয় , উল্টো পাল্টা চিন্তাতেই দিন রাত বিভর হওয়া মন যে কিছুতেই বাগে আসেনা, মন যেখানে  যেতে চায় আপনি সেখানেই চলে যান, আপনি প্রকাশ্যে যতই তাকে গালাগালই দেন না কেন, মন কিন্ত তাকেই চায় কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক সবটাই তালগোল পাকান । মনটাকে নিয়ে  অনেকেই পাগল পাগল অবস্থার সম্মুখীন । লোককে পরামর্শ দেবার সময় বলতে দ্বিধা করিনা যে- বেশী চিন্তা করনা, দুশ্চিন্তা করনা, সবসময় পজিটিভ ভাব, মাথা ঠাণ্ডা রাখো এইসব ভাঁটের গল্প শুনিয়ে রাতের বেলায় নিজেই নিজেকে একই গোলক ধাঁধায় আটকে পড়াটাও আসলে একধরণের রোগ । আর এই রোগ থেকে বাঁচতেই ডাক্তারের শরণাপন্ন  তারপর গাঁদা গাঁদা  ঔষধের নেশায় বুঁদ থাকা । এই শক্তিশালী ভাবনাকে নিজের বসে আনাটাই আসল কেরামতি ,তবে তা তো এক দু  দিনের অভ্যসে সম্ভব নয়, দীর্ঘ দিনের অধ্যাবসায়ই সেটা সম্ভব হতে পারে।

মনে রাখা আর ভুলে যাওয়া এই দুটো প্রয়জনিয় কাজই কিন্তু মনের এই পার্ট থেকে চালিত হয় তাই কি মানে রাখবেন কি ভুলে যাবেন তার চাবিকাঠি নিজের কাছেই থাকা খুব জরুরি। এই দুর্বল যায়গা কে শক্তিশলী করার কিছু কিছু বিষয় আলোচনাতে রাখলাম-

সবার আগে খাবারের দিকে নজর দিন-

যাকিছু উত্তেজক মানে যা আপনার শরীরের উত্তেজনা বাড়ায় তা বন্ধ করুন না পারলে ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন , কারন শরীরের উত্তেজনাই মনের উত্তেজনা বাড়ায়। যেকোনো চাবানোর জিনিস  যেমন – সুপরই, চকলেট , চুইংগাম জাতীয় খাবার মুখে রাখতে পারেন , চাবানোতে অভ্যস্ত অনেক মানুষেরই ভাল ফল হয়েছে।

ব্যস্ত থাকুন –

নিজেকে উন্নয়ন মূলক কাজে ব্যস্ত রাখুন ,কিছুটা সময় আনন্দের জন্যও রাখুন তাতে ভাবনাগুলো কম থাকবে। ভাবনাগুলো যখন লাগাম ছাড়া তখন ধ্যান করা একদমই ভুল কাজ , যোগাসন করুন , প্রাণায়াম করুন, হাঁটুন অন্তত ২০ মিনিট।

ভাবনাগুলো যখন লাগাম ছাড়া-

শান্ত হয়ে নিরিবিলি একটি জায়গায় বসুন  ভাবুন আপনার চিন্তা গুলো কতটা যুক্তি যুক্ত এবং তার মুল্যয়ন সম্ভব কি না? সবচেয়ে ভাল হয় যদি ভাবনা গুল খাতায় লিখে ফেলেন এবং তার প্রতিকার কিভাবে সম্ভব। যদি মনে হয় সবটাই অপ্রয়োজনীয় তাহলে ১০০ থেকে ১ অথবা ১০০০ থেকে ১ উল্টো দিক থেকে বলার চেষ্টা করুন। উলটো দিক থেকে মনে করার চেষ্টা একটি কঠিন এক্সারসাইজ তাতে ব্রেইনের চিন্তা ভাবনার সেল গুলো কিছুটা স্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। কথায় বলে লোহা লোহায় কাটে । চিন্তা দিয়ে চিন্তাকে কাটুন।

Wednesday, June 22, 2022

                                         Physiotherapy & speech therapy

জিম না যোগ আসন কোনটা বেশী ভালো ?

আজকাল শরীরকে আকর্ষণীয় করে তলার জন্য জিমের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে বিশেষ করে পুজার আগে যেমন- দুর্গাপূজা ,সরস্বতী পূজা অথবা ঈদএর ৩মাস আগে থেকেই জিমে লিস্টিং বেড়ে যায় তার পর বেশ কিছুদিন  সেই প্রভাব চলতে থাকে আবার কেউ মোটা হয়ে যাচ্ছেন মনে করে জিমে গিয়ে নাম লেখান, কেউ কেউ চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছেন তার ভয়ে জিমে নাম লিখিয়েছেন কিন্তু তাদের মধ্যে খুবই কম সংখ্যক পুরুষ মহিলাই থাকেন যারা শরীরচর্চা করাটাকেই  ভাল থাকার উপায় মনে করেন।

কিন্তু কোন শরীরচর্চা করবেন  জিম নাকি যোগ আসন ?

প্রথমেই বলি শরীরচর্চা হল একপ্রকার দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা এটা ৩মাস বা ৬মাসের কোন কোর্স হয়না, আপনার শরীরে পরিবর্তন আসতে যথেষ্ট সময়ের দরকার এবং তা ধীরে ধীরে আসতে থাকে যথেষ্ট ধৈরযশক্তি না থাকলে জিম অথবা যোগ কওনটাই হবেনা। যারা জিম করবেন ভাবছেন তাদের বলি সবার আগে আপনার পরিকল্পনা ঠিক করুন যে আপনি কি প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন ? নাকি দৈহিক সৌন্দর্য রুপায়ন করবেন ?

প্রথম প্রথম শরীরে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক ব্যপার শরীরচর্চা প্রতিনিয়ত চলতে থাকলে ব্যথা চলে যায়। শুরুতে অল্প ভলুউমে ট্রেনিং শুরু করুন তাতে ব্যথা কম হবে, শরীরকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দিন রাতে ভালকরে ঘুমন, পর্যাপ্ত জল পান করুন, বালন্স ডাইট খুবই দরকার। প্রতিদিন ব্যয়াম করার থেকে একদিন অন্তর অন্তর ব্যয়াম করা অনেকবেশি লাভদায়ক, তাতে শরীরের পর্যাপ্ত বিশ্রাম হয় এবং পেশী ও সুগঠিত হয়। কনওরখম স্টেরয়েড ছাড়াই সঠিক পধ্যতিতে ব্যয়াম করলেও দৈহিক সৌন্দর্য রুপায়ন সম্ভব । তাছাড়া স্টেরয়েডের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে ।  ফ্রি-হান্ড ব্যয়াম করলেও শরীর যথেষ্ট ভাল থাকে এবং সুন্দর ফিট থাকা যায়, অতিরিক্ত ওজন নিয়ে ব্যয়াম করা থেকে বিরত থাকুন ।

যোগ ব্যয়াম যারা করবেন বা করছেন তাঁদের কিছু কথা মনে রাখার দরকার –

অনেকেই ভাবেন ব্যয়ামের কনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না, যোগ ব্যয়াম করা মানে কিন্তু ফ্যসান-ফ্যান্টাসি নয় অথবা ছাদে পায়চারি করার মত সাধারণ প্রণালীও নয় এটাএকপ্রকার চিকিৎসা প্রণালী, তাই সবকিছু বুঝে এর প্রয়োগ প্রণালী হওয়া উচিৎ। বাচ্ছা, বুড়ো, রোগী, পুরুষ- মহিলা সবার জন্য একই আসন নয় বিপদ হবার আশঙ্কা অধিক, শুরুতে ৭-৮ টির বেশি আসনের দরকার পরেনা, বয়সের সাথে সাথে  আসনের ও বিভাগ, প্রয়োগ পদ্ধতি আলাদা হয়ে থাকে, প্রতিটি আসনের পর একটি করে বিরতি দেয়া দরকার, শবাসনও একপ্রকার আসন এবং তারও একটা বিশেষ গুরুত্ত আছে,

কখন, কোথায় যোগ ব্যয়াম করবেন ?

সকাল সন্ধ্যা যেকোনো সময় করা যায় ভরা পেটে অথবা খালি পেটে না করাই ভাল। খালি মাঝেতে ব্যয়াম করা কখনই উচিৎ নয় যেকোনো সময় শরীরে ব্যথা লাগতে পারে, আজকাল ভাল ভাল মট্রেস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো অনেক আরামদায়ক। যোগ ব্যয়াম যেকোনো জায়গাতেই করা যায় তবে জায়গাটা খোলামেলা এবং শান্ত পরিবেশ হলেই ভাল। 

সবচেয়ে ভাল হয় কনও যোগশিক্ষকের পরামর্শ মেনে প্রয়োগ করা। ভাল যোগশিক্ষকেরা আপনার শরীরের সমস্ত পরীক্ষা করে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

Friday, June 17, 2022

 

        মহিলাদের কোমরে ব্যথা ? কারণ ও চিকিৎসা   

·         ডেলিভারির পর এই অভ্যাস বন্ধ করা খুবই প্রয়োজন -

ডেলিভারির পর কোমরের ব্যথার অন্যান্য কারণের মধ্যে একটা প্রধান কারণ নিজের প্রতি মনোযোগ না দেয়া, বেশীরভাগ মহিলাগন রেচন প্রক্রিয়া ব্যঘাত জনিত কারণ নিজেই তৈরী করেন , যেমন – যখন WASH ROOM যাবার সময় হয় তখন বিভিন্ন কাজের কারণে অতি প্রয়োজনীয় কাজটি এড়িয়ে চলে যান, এর ফলে BLADDER এর উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ার কারণে কোমরের অভ্যন্তরীণ লিগামেন্ট সঠিক বিশ্রাম পায়না । অভ্যন্তরীণ মাংসপেশী গুলও অতিরিক্ত চাপ বহন করে, এই অবস্থা দীর্ঘ সময় ধরে চলার ফলে কোমরের ব্যথাও দীর্ঘ স্থায়ী হয় ।

·         প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় বিকৃত ভঙ্গিমায় অবস্থান –

ডেলিভারির পর শরীরের অঙ্গ প্রত্ত্যংগ অনেক বেশী দুর্বল হয়ে পড়ে তখন অধিক সময় বসে থাকা বা শুয়ে থাকা অথবা দাঁড়িয়ে থাকা একপ্রকার মাংসপেশীর উপর অতিরিক্ত চাপ, তাতে মাংসপেশীর পর্যাপ্ত বিশ্রাম হয়না। বাচ্চাকে খওয়ানর সময় আপনার কোমর যাতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় তার জন্য বালিশ দিয়ে হেলান দেয়ার ব্যবস্থা রাখুন এবং হাঁটুর নীচে আরামদায়ক কিছু রাখুন।

·         বাচ্চাকে কোলে নেবার সময় সচেতন থাকুন যাতে আপনার কোমরে অতিরিক্ত চাপ অথবা ঝাটকা না লাগে ।

  ·      শরীরের ওজন নির্ধারণও পরিমাপ মত রাখুন, ডেলিভারির পর ওজন বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক ঘটনা, ফলে শরীরের অভ্যন্তরীণ সন্তলনেরও বিবর্তন আসে তার কারনে উঠা-বসা, নরন- চরণেও ঝটকা এসে ব্যথার কারন হতে পারে। গর্ভকালীন অবস্থায় মহিলাদিগের শরীর থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম বাচ্চার শরীর গঠনের জন্য বেড়িয়ে যায় তার মধ্যে ক্যালসিয়াম ও চলে যায়, ফলে মায়ের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হয় এবং হাড় নরম হয়ে ব্যথার বিকাশ ঘটে । 

এখন আর ক্লিনিকে গিয়ে সময় নষ্ট হবেনা, সময় বাঁচাবে আপনিও বাঁচবেন ।

শিলিগুড়িতে যাঁরা বাড়িতে থেকেই ফিজিও পরিষেবা নিতে ইচ্ছুক তাঁদের জন্য HOME VISIT SERVICE ENTERPRISE এনে দিয়েছে বাড়তি সুবিধা, হাঁটু , কমর, ঘাঁড় ব্যথা, অথবা হাড় – পেশী সংক্রান্ত সমস্যায় অনেক রোগীরাই এখানে যোগাযোগ করছেন, এখানে মেডিকেল কলেজের পাশকরা ফিজিওথেরাপিস্ট  অতি কম খরচে উন্নত মানের পরিষেবা বাড়িতে গিয়ে দিয়ে থাকেন । বয়স্ক ও বিছানায় শয্যাশায়ী রোগীদের জন্য /8158838069 [whats-app open] চিকিৎসক দের সাথে যোগাযোগ করা যায় এবং নাম নথিভুক্ত করে রাখলে চিকিৎসকগন আপনার বাড়িতে পৌঁছে যাবেন অথবা আমাদের এখানেও লিস্টিং করতে পারেন।

home visit service


Sunday, June 5, 2022


                                                                HOME VISIT SERVICE

কোন কোন ব্যথা  দ্রুত সেরেযায় ?

সাধারনত- খিঁচ ধরা ব্যথা  দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে অথবা শোয়ার কারনে ব্যথা, হঠাৎ ঝা্টকা লেগে যাওয়া, পড়ে গিয়ে ব্যথা, হাল্কা  স্পন্ডাইলিটিস কারনে ব্যথা গুলো তারাতারি সেরে যায়।

ডিস্কের চাপ শিরায় পড়লে  কোমর থেকে পায়ের দিকে নামতে থাকে। পা ঝিনঝিন করতে থাকে। শুয়ে পড়ার পর পা তুলতে গেলে খুবই কষ্ট হয়। নার্ভের উপর চাপ পড়ে। অধিকাংশ ক্ষেএে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা খুবই জরুরি।

ফিজিওথেরাপিস্টরা চিকিৎসার সুবিধার জন্য এক্সরে, স্কেনিং, এম,আর আই, যে কোন পেথলজি পরিক্ষার জন্য রেফার করতে পারেন।

লাম্বার স্পন্ডাইলিটিসে আক্রান্ত হলে কি হয়?

সকালে ঘুম থেকে উঠলে পিঠ ও কোমর জুরে ব্যথা, পাশ ফিরতে এবং চলতে অসুবিধা, কখনও কখনও ব্যথা পায়ে নেমে যায়। অবহেলা করলে এই ব্যথা হিপ এবং কোমরের হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। বয়স বারার সাথে  সাথে চলা ফেরা বন্ধ হতে শুরু করে এবং  রোগ জটিল আকার ধারণ করে, কিছুদিন চিকিৎসা করাতে হয় ।


Wednesday, June 1, 2022


                                                                    Spinal cord injury    

·        ফিজিওথেরাপী দ্বারা কি কি পরিষেবা প্রদান করা হয় ?

Ø  রোগের  সমস্যাগুলির মূল্যায়ন, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা  পরিষেবা প্রদান

Ø  চিকিৎসা কর্মসূচির  ব্যবস্থা , 

Ø  ব্যায়াম কর্মসূচির ব্যবস্থা।

Ø  আঘাতের চিকিৎসা, পক্ষাঘাতের চিকিৎসা, বিকৃত  অংগ-প্রত্ত্যংগের  সঠিক পরিচরচা, বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদের  ব্যায়াম কর্মসূচির ব্যবস্থা।

 ইলেক্ট্রোথেরাপী যেমন  - আল্ট্রাসাউন্ড,  ট্রান্সকিউটেনিয়াস ইলেক্ট্রিক্যাল নার্ভ স্টিমুলেশন, ইনফ্রা হিট থেরাপী, সর্ট ওয়েভ ডায়াথারমি,  লং ওয়েভ ডায়াথারমি,  মাসল স্টিমুলেশন, ডীভ  নার্ভ স্টিমুলেশন, মাইক্রো ওয়েভ ডায়াথারমি,  আরও অনেক কিছু।

Ø  ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে কোন কোন রোগের চিকিৎসা হয় ?

  ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয় –

বাতের ব্যথা, ঘাড়ে ব্যথা  হাতের কুনিতে ব্যথা,পেশীতে ব্যথা,হাঁটুতে ব্যথা,কোমরে ব্যথা, ক্রীড়াজনিত মোচ এবং আঘাত, মাথা ঘোড়া, শরীরে ভারসাম্য হীণতা, পক্ষাঘাত , স্নায়ুবিক বিকল অবশতা, পেশীতে হঠাৎ টান লাগা ও বিছানাতে সজ্জাশায়ী রোগীকে তার পূনঃজীবনে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে ।

Ø এক জন ফিজিওথেরাপিস্ট কি ভাবে রোগ নির্ণয় করেন ?

          উদাহরণ স্বরূপ -এক জন ফিজিওথেরাপিস্ট

CT SCAN, M R I, X-RAY, ULTRASONOGRAPHY, BLOOD TEST, পরিক্ষার জন্য সরাসরি রেফার  করতে  পারেন ।